বৃহস্পতিবার   ১৮ এপ্রিল ২০২৪   বৈশাখ ৪ ১৪৩১   ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

  যশোরের আলো
সর্বশেষ:
ঈদের সময় রেমিট্যান্স এসেছে সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা হিটলারের চেয়েও ভয়ংকর নেতানিয়াহু: ওবায়দুল কাদের দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে ২ মে চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হবে ৬.১ শতাংশ: এডিবির পূর্বাভাস চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০.৬ ডিগ্রি দুটি যুদ্ধ জাহাজের পাহারায় আমিরাতের পথে এমভি আব্দুল্লাহ চাল আমদানির অনুমতি পেল আরও ৫০ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে আশ্রয় নিলেন বিজিপির আরও ১৩ সদস্য
২০৩০

নতুন জটিলতায় বিএনপি

প্রকাশিত: ৪ ডিসেম্বর ২০১৮  

রিটার্নিং অফিসাররা টালবাহানা করছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী।  

তিনি অভিযোগ করেন, রাজশাহী-১ ও ৫ আসনে বিএনপির মনোনীত দুই প্রার্থী ব্যারিস্টার আমিনুল হক এবং নাদিম মোস্তফার মনোনয়ন বাতিলের নকল কপি দিতে টালবাহানা করছেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। 

সোমবার (৩ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর নয়া পল্টনে দলটির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন রিজভী।

তিনি বলেন, রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার আমিনুল হক যেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার আনীত অভিযোগ খন্ডাতে না পারেন সেজন্য মনোনয়নপত্র বাতিলের পর আপিলের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তারা হস্তান্তর করছেন না।  

এ সময় রিজভী আরও অভিযোগ করেন, একই সঙ্গে রাজশাহী-৫ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নাদিম মোস্তফার বাতিল হওয়া মনোনয়নপত্রের জাবেদা নকল তুলতে তাৎক্ষণিক আবেদন করলেও রিটার্নিং অফিসাররা টালবাহানা করে আজও জাবেদা নকল সরবরাহ করেননি। 

আগামীকালও কাগজপত্র দেওয়া হবে কি না এ বিষয়ে সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে। যদি কাগজপত্র দেওয়াও হয় তবু ঢাকায় এসে আপিল করা তাদের জন্য দু:সাধ্য হয়ে পড়বে বলে জানান রিজভী। 

তিনি আরও বলেন, রাজশাহী বিএনপির জনপ্রিয় রাজনীতিবিদদের আসন্ন নির্বাচন থেকে সরিয়ে দিতে কাজ করছে রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এখানে উদ্দেশ্য একটাই, বিএনপির প্রার্থীরা যেন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপিল করতে না পারে। 

এর আগে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতায় আসে বিএনপি। এবার দলটি তাদের চেয়ারপারসনকে ছাড়াই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। 

প্রসঙ্গত, পুনঃতফসিল অনুযায়ী গত ২৮ নভেম্বর ছিল মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। মনোনয়ন যাচাই-বাছাই হয় ২ ডিসেম্বর। 

সারাদেশে বাতিল ৭৮৬ মনোনয়ন প্রার্থীরা ৩ ডিসেম্বর থেকে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিলের সুযোগ পেয়েছেন। এই আবেদন গ্রহণ চলবে আগামী ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।     

আবেদন শেষে আগামী ৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে আপিলের শুনানি। চলবে আগামী ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত। 

উল্লেখ্য, আগামী ৯ ডিসেম্বর প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। ১০ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ এবং ৩০ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

  যশোরের আলো
  যশোরের আলো
এই বিভাগের আরো খবর