বঙ্গবন্ধুঃ বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্নদর্শন ও বাস্তবায়ন
নিউজ ডেস্ক:
প্রকাশিত: ৫ জুন ২০২১

১৯২০ সালের ১৭ মার্চ, দিনটি বাঙালী জাতির ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য দিন কারণ এই দিনেই ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মাহকুমার পাটগাতি ইউনিয়নের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বাঙালী জাতির প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছিলেন পিতা শেখ লুৎফর রহমান ও মাতা সায়েরা খাতুনের তৃতীয় সন্তান। বাবা-মা আদর করে তাঁকে ‘খোকা’ বলেই ডাকতেন। এলাকার মানুষ ভালোবেসে ডাকতেন ‘মিয়া ভাই’ ।
ছ্টো বেলা থেকেই তিনি ছিলেন পরোপকারী, দানশীল , প্রতিবাদী ও বলিষ্ঠ চরিত্রের অধিকারী। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে তিনি কখনো পিছুপা হতেন না। রাজনীতির সাথে তাঁর সখ্যতা গড়ে উঠেছিল সেই স্কুল জীবন থেকেই। ১৯৩৮ সালে মিশন স্কুলে অষ্টম শ্রেনীতে অধ্যয়নকালে ব্রিটিশ শাসকদের শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। আন্দোলনের করার শাস্তি হিসেবে কিশোর বয়সেই তাঁকে যেতে হয়েছিল জেলে। ৭ দিন কারাবরণ করার পর তিনি মুক্তি পান। এটাই ছিল তাঁর জীবনে প্রথম কারাবরণ। রাজনীতির এ কবি তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে মোট ৪৬৮২ দিন কারাবরণ করেছেন। তবে কারাগারে তাঁকে বন্দী করে রাখা গেলেও তাঁর রাজনৈতিক কর্মকান্ডকে রুখতে পারেনি কেউ এমনিই দৃঢ় ছিল তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা।
১৯৪০ সালে তিনি নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগ দেন। ১৯৪১-১৯৪৬ সাল পর্যন্ত কলকাতার ইসলামীয়া কলেজে অধ্যয়নকালে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন। এ সময় তিনি ইসলামীয়া কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৪৩ সনে তিনি বেঙ্গল মুসলিম লীগে যোগ দেন এবং কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। ১৯৪৬ সালে বেঙ্গল মুসলীম লীগের হয়ে আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালে ইসলামিয়া কলেজ থেকে বি,এ পাশ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন।
১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের পর বৃটিশ উপনিবেশবাদী শাসনের পরিবর্তে পশ্চিম পাকিস্তানের নিপীড়নমূলক শাসন শুরু হয় যার প্রথম প্রকাশই ছিল ভাষার উপর আঘাত। ফলে ১৯৪৮ সালেই ভাষা আন্দোলনের প্রথম পর্ব শুরু হয়ে যায়। ১১ মার্চ ১৯৪৮ রাষ্ট্রভাষার দাবীতে ধর্মঘট পালিত হয় যার রুপরেখা তৈরী করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। এ কারণে তিনি রাজপথেই গ্রেফতার হন। তবে ছাত্র সমাজের তীব্র প্রতিবাদের মুখে ১৫ মার্চ পাকিস্তান সরকার তাঁকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। ১৯৪৯ সালে তিনি আবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আন্দোলন পরিচালনা করার দায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ২৬ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানসহ পাঁচ জনকে বহিস্কার করেন। উল্লেখ, বহিস্কারের ৬১ বছর পর ২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার হৃত ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য অনকে কিছুই হারিয়েছেন কিন্তু তিনি রাজনীতি থেকে কখনো সরে যাননি। ২৩ জুন ১৯৪৯ মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে গঠিত হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’। শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগের যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। উল্লেখ, এ সময় তিনি কারাবন্দি ছিলেন। ৯ জুলাই ১৯৫৩ তিনি পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে দলের সেক্রেটারী জেনারেল নিযুক্ত হন।
১০ মার্চ ১৯৫৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি গোপালগঞ্জ আসনে মুসলিম লীগ নেতা ওয়াহিদুজ্জামানকে ১৩,০০০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন। ১৯৫৪ খিস্ট্রাব্দের ১৫ মে তিনি কৃষি ও বন মন্ত্রীর দায়িত্ব পান এবং ১৯৫৬ সালের কোয়ালিশন সরকারের মন্ত্রিসভায় শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান তিনি। ১৯৬৩ সালে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ৫ ফেব্রুয়ারি , ১৯৬৬ লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলসমূহের জাতীয় সম্মেলনে তিনি বাঙ্গালী জাতির মুক্তির সনদ খ্যাত ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবী পেশ করেন। যার উদ্দেশ্যই ছিল পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্বশাসন লাভ। এ ৬ দফা দাবীর জনপ্রিয়তা এতবেশি ছিল যে পাকিস্তান সরকার ভয় পেয়ে যান এবং তার রাজনৈতিক কার্যক্রম রুদ্ধ করার জন্য ১৯৬৮ সালে “রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য ” শিরোনামে মামলা দায়ের করেন। যা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিত। জনআন্দোরনের মুখে পাকিস্তান সরকার আবারও তাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হন।
২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯, সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে ঢাকা রেসকোর্স ময়দানে শেখ মুজিবুর রহমানের জন্য এক বিশাল গণ-সম্বোধনায় আয়োজন করা হয়। এ অনুষ্ঠানেই ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু ’ উপাধিতে ভূষিত করেন। বঙ্গবন্ধু যে একটা স্বাধীন দেশের স্বপ্ন বুকে লালন করছিলেন তার পূর্ণ প্রতিফলন ঘটে ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ সালে আয়োজিত এ জনসভায়। তিনি এ জনসভাতেই পূর্ব পাকিস্তানের নামকরণ করেন বাংলাদেশ। ১৯৭০ সারের সাধারণ নির্বাচনে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করা সত্বেও ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান নানা টালবাহানা শুরু করেন। শেখ মুজিবুর রহমান তখনই বুঝে গিয়েছিলেন যে সংগ্রাম ছাড়া অধিকার আদায় করা সম্ভব নয়। ৩রা মার্চ ইয়াহিয়া খান ঢাকায় পার্লামেন্টারি পার্টিগুলোর নেতাদের সঙ্গে এক গোল টেবিল বৈঠকের আহ্বান করলে শেখ মুজিব তা প্রত্যাখ্যান করেন। সেদিন বিকেলে ছাত্রলীগ সভাপতি নুরে আলম সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে পল্টন ময়দানে এক জনসভার আয়োজন করা হয়। এ সভায় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান সিরাজ স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন।
এ সভাতেই বঙ্গবন্ধুকে ‘জাতির জনক ’ বলে আখ্যা দেন ছাত্রলীগ নেতা আ.স.ম আব্দুর রব এবং জাতীয় সংগীত হিসেবে নির্ধারিত হয় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ গানটিকে। বঙ্গবন্ধু এ সভায় উপস্থিত হন এবং অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। এরই ধারাবাহিকতায় ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে এক জনসভার আয়োজন করা হয়। এ জনসভায় বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দেন এবং প্রদান করেন সেই ঐতিহাসিক ভাষণ-“ এবারের সংগ্রাম আমাদেও মুক্তিার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধিনতার সংগ্রাম। বঙ্গবন্ধুর এ সম্মোহনী ভাষণে অনুপ্রাণিত হয়ে বাংলার জনগণ শত্রু সেনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধে নেমে পড়ে। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতার লাল সূর্য। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৮ জানুয়ারি, ১৯৭২ পাকিস্তান সরকার তাঁকে মুক্তি দেন, ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দেশে ফিরেই বঙ্গবন্ধু সদ্য জন্ম নেওয়া দেশ গঠনের দিকে মনোনিবেশ করেন। তিনি গণপরিষদকে একটি নতুন সংবিধান রচনার দায়িত্ব দেন এবং চারটি মূলনীতি হিসেবে জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতাকে ঘোষণা করেন। ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে এ সংবিধান কার্যকর হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যার একনিষ্ঠ প্রচেষ্টা ও আত্মত্যাগের ফলেই আমরা পেয়েছি একটা স্বাধীন ভূখন্ড, একটা নতুন পতাকা, একটা সংবিধান। তাঁর জন্ম না হলে হয়তো আমরা পেতাম না স্বাধীনতার স্বাদ।
লেখকঃ শাপলা খাতুন; এম.ফিল গবেষক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

- চার বছরে বিদেশী বিনিয়োগ ১,৩৩,০৫০ কোটি টাকা
- মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কার করা হবে : শিক্ষামন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সভা অনুষ্ঠিত
- শাহরিয়ার কবিরের মেয়ের মরদেহ উদ্ধার
- ৯৪ জনের করোনা শনাক্ত
- একদিন আমরা বিশ্বকাপ জয় করতে পারি : প্রধানমন্ত্রী
- ডেঙ্গু মোকাবিলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরামর্শ
- লিভার ক্যান্সার শনাক্তের নতুন পরীক্ষা উদ্ভাবন
- সিগারেট ছাড়ার ৭ সহজ উপায়
- বছরে ১০ মিলিয়ন টন প্লাস্টিক যাচ্ছে সাগরে, দূষণে শীর্ষে এশিয়া
- কানাডার দাবানলের ধোঁয়ায় বিপর্যস্ত আমেরিকা
- শিং মাছ বিড়ম্বনায় রইলো সহজ সমাধান
- বয়স বাড়ছে? জেনে নিন ত্বকের সঠিক যত্ন
- সবুজে ঘেরা হৃদ কাপ্তাই হ্রদ
- গরমে শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমলে যা করবেন
- স্পাইসি চিকেন উইংস তৈরির রেসিপি
- বিদ্যুৎ ঘাটতির সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তন বাংলাদেশে তাপপ্রবাহ বাড়িয়েছে
- বজ্রপাতে মৃত্যুর ভয়, বাঁচতে যা করবেন
- ফের নিপুণকে ‘অনির্বাচিত’ বললেন জায়েদ খান
- আমি সুস্থ আছি: সাফা কবির
- স্বামীর সঙ্গে আর থাকছেন না নেহা!
- অপুর চিন্তায় শুধুই শাকিব খান
- লোডশেডিং কমাতে বাড়ছে বিদ্যুৎ আমদানি ও উৎপাদন
- গুজব ঠেকাতে বিশেষ সেল তৈরির পরিকল্পনা
- ঢাকায় আরও ৫ পাসপোর্ট অফিস চালুর উদ্যোগ
- ভ্রমণসহ নানা নিষেধাজ্ঞা আসছে খেলাপিদের জন্য
- মিয়ানমারে ফিরে যেতে বড় সমাবেশ রোহিঙ্গা শিবিরে
- পুলিশের নিয়ন্ত্রণকক্ষে যুক্ত হচ্ছে বেসরকারি সিসি ক্যামেরা
- মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে স্বস্তি
- সেনাবাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন
- বিকিনি পরা ছবি পোস্ট করে ট্রলের শিকার ঋতুপর্ণা
- এবার সংসার নিয়ে ক্ষমা চাইলেন বুবলী
- মিম-রাজকে নিয়ে সেই গুঞ্জনই সত্যি হলো!
- যশোরে বাণিজ্যিকভাবে ভারতীয় আঙ্গুর চাষ করে সফলতা
- ছয় মাস আগে বিয়ে করেছেন অভিনেত্রী ফারিণ!
- অবিবাহিত হয়েও মা হচ্ছেন স্পর্শিয়া
- বিচ্ছেদের ৬ বছর পর তাহসানকে কটাক্ষ করলেন মিথিলা
- মিমকে ‘খোঁচা’ দিয়ে আবারো পরীমনির স্ট্যাটাস
- সারা-শেহনাজের অন্তরঙ্গ ভিডিও ফাঁস, সমকামী দুই অভিনেত্রী!
- ট্রেন দুর্ঘটনা রোধে যশোরের চার বন্ধুর অভিনব আবিষ্কার
- বিয়ের জন্য পাত্র চেয়ে বিজ্ঞাপন দিলেন স্বস্তিকা!
- পুনম দেখাতে চেয়েছিলেন চমক, পড়ে গেলেন বিতর্কে
- ‘ভোরবেলা জানতে পারি আমাদের দোকান পুড়ে ছাই’
- যশোরে একসঙ্গে ৩ সন্তানের জন্ম!
- আর্জেন্টিনাকে ভয় দেখাচ্ছেন মিস ক্রোয়েশিয়া
- ফের ভার্চ্যুয়াল ঝগড়ায় মেতেছেন অপু-বুবলী
- বুবলীর চাওয়া বীর শাকিবের মতো না হোক
- আরব্য রজনীর গল্পে নতুন অধ্যায় লিখলো সৌদি আরব
- জাপানে কি করছেন জয়া? জেনে নিন পুরো ঘটনা
- শাহরুখকে চিনতেনই না ‘পাঠান’ মুভির হলিউড অভিনেত্রী র্যাচেল

- ঐক্যফ্রন্টকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ আছে?
- `হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন`
- বিএনপি’র ‘ডু অর ডাই’ ষড়যন্ত্র ফাঁস
- ঝিকরগাছার আদ্যোপান্ত
- মানসিক চাপে তাবিথ-ইশরাক, কী হবে ভবিষ্যৎ?
- শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও আর্থিক খাতে অগ্রগতি
- ভারতের জনতার সমর্থনও শেখ হাসিনার প্রতি
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন | তোফায়েল আহমেদ
- যেখানে গল্প জমে
- হায় ড. কামাল হোসেন!
- বলিষ্ঠ কূটনীতি ছাড়া রোহিঙ্গাদের ফেরানো যাবে না
- করোনা মোকাবিলায় সরকারের নানা উদ্যোগ
- জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা নিন
- ইউরোপ বনাম এশিয়ার ঈদ
- নয়া বোতলে পুরনো বিষ মনোনয়ন বাণিজ্যে অভিশপ্ত ধানের শীষ