মঙ্গলবার   ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩   অগ্রাহায়ণ ২০ ১৪৩০   ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

  যশোরের আলো
সর্বশেষ:
জিডিপিতে বস্ত্র খাতের অবদান ১৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী সারা দেশে ১৫৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন নড়াইলের চারণকবি বিজয় সরকারের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ নভেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা দেশের নির্বাচনি পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে ইইউ তারেক জিয়ার নেতৃত্বে এখন আগুন সন্ত্রাস চলছে : তথ্যমন্ত্রী মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই: বাতিল ২৭৫, স্থগিত ২৩ বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
৪৯০৫

চিত্রা নদীতে দখলদারদের স্থাপনা সরাতে নোটিশ

নিউজ ডেস্ক:

প্রকাশিত: ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

মধুমতী, নবগঙ্গা, চিত্রা, আফরা-কাজলা, নলিয়া, বানকানা (অধুনামৃত), আঠারো বেকি, ঘোড়াখালী ও কালীগঙ্গা নদীবেষ্টিত নড়াইল জেলা। জেলার এসব নদী দখল করে দুই শতাধিক ব্যক্তি মাছের ঘের এবং বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তুলেছে। 

এদিকে চিত্রা নদী দখলদারদের স্থাপনা সরাতে জেলা প্রশাসন থেকে ইতিমধ্যে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। নড়াইল শহরের কোল ঘেঁষে প্রবাহিত চিত্রা নদীর তিন কিলোমিটার এলাকা দখল হয়ে গেছে। নদীর তীরবর্তী মানুষ এসব জায়গা নিজেদের দাবি করে এবং খাসজমি দেখিয়ে দখল করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও স্থায়ী নিবাস গড়ে তুলেছে। এ ছাড়া রয়েছে নদী দূষণ। সরকারি হিসেবে চিত্রা নদীর তীরে ৬৩টি অবৈধ বাড়ি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের তালিকা করা হয়েছে।

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) কাজী মাহবুবুর রশীদ বলেন, চিত্রা, নবগঙ্গাসহ বিভিন্ন নদীর তীর শতাধিক ব্যক্তি দখল করে রেখেছে। ইতিমধ্যে সদর উপজেলায় চিত্রা নদী তীরবর্তী এলাকায় ৬৩ জন নদী পাড় দখল করে আছে বলে শনাক্ত করা হয়েছে। এদের বিভিন্ন স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য নেটিশ করা হয়েছে। এর পরও স্থাপনা না সরালে চূড়ান্ত নোটিশ করে স্থাপনা উচ্ছেদের ব্যবস্থা করা হবে। 

তিনি বলেন, লোহাগড়া ও কালিয়া উপজেলায় বিভন্ন নদী তীরবর্তী এলাকায় অবৈধ দখলদারদের চূড়ান্ত তালিকা তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে। 

জেলা প্রশাসক আনজুমান আরা বলেন, চিত্রা নদীর তীর দখলমুক্ত করে নদী তীরে তিন কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।

নড়াইল-২ আসনের এমপি মাশরাফি বিন মুর্তজা আমাদের এ ওয়াকওয়ে নির্মাণের ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছেন।

  যশোরের আলো
  যশোরের আলো
এই বিভাগের আরো খবর