মঙ্গলবার   ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩   অগ্রাহায়ণ ২০ ১৪৩০   ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

  যশোরের আলো
সর্বশেষ:
জিডিপিতে বস্ত্র খাতের অবদান ১৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী সারা দেশে ১৫৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন নড়াইলের চারণকবি বিজয় সরকারের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ নভেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা দেশের নির্বাচনি পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে ইইউ তারেক জিয়ার নেতৃত্বে এখন আগুন সন্ত্রাস চলছে : তথ্যমন্ত্রী মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই: বাতিল ২৭৫, স্থগিত ২৩ বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
১৫৬৭৪

বাদাম চাষে স্বাবলম্বী দৌলতপুরের চাষিরা

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৮ জুলাই ২০২১  

বাদাম চাষে স্বাবলম্বী হয়েছেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার চরাঞ্চলের চাষিরা। অর্থকরী এ ফসল চাষ করে সংসারের স্বচ্ছলতাও ফিরেছে চরবাসীর। বর্তমানে পদ্মার বিস্তীর্ণ চরে চাষ করা সোনালী ফসল বাদাম ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। ফলন ভালো হওয়ায় এবার কৃষকেরা অধিক লাভ করতে পারবেন বলে মনে করছেন তারা। 

জানা গেছে, এক সময় পদ্মা নদীতে জেগে ওঠা বালুচর পড়ে থাকতো। যা চাষিদের কোন কাজেই আসতো না। এখন জেগে ওঠা দৌলতপুরের চরাঞ্চলে বাদাম উৎপাদন খুবই লাভজনক ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চলতি মৌসুমে কুষ্টিয়া জেলায় প্রায় একহাজার হেক্টর জমিতে বাদামের চাষ হয়েছে। এরমধ্যে দৌলতপুরের বিস্তীর্ণ চরেই চাষ করা হয়েছে ৮৮০ হেক্টর জমিতে।

বাদাম চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাটির নিচে বপন করা এই বাদামই বর্তমানে চরাঞ্চলের কৃষকদের এখন গোপন রত্ন। লাভবান হওয়ার আশায় বাদাম ক্ষেতের দিকে তাকিয়ে স্বপ্ন দেখছেন এলাকার চাষিরা। এসব অনুর্বর জমিতে বিঘা প্রতি মাত্র ৫/৬ হাজার টাকা খরচ করে ১৪/১৫ হাজার টাকার বেশি আয় করছেন তারা।

বাদাম চাষে চাষিদের প্রশিক্ষণ ও সরকারী প্রনোদনার পাশাপাশি চরাঞ্চলের বাদাম চাষিদের বাদাম চাষে সার্বিক সহযোগিতার কথা জানিয়ে দৌলতপুর কৃষি কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম জানান, চরাঞ্চলের যেসব জমি অনাবাদি পড়ে থাকে সেসব জমি অর্থকরী সোনালী ফসল বাদাম চাষের আওতায় আনা গেলে চরবাসীর সারাবছরের আর্থিক চাহিদা পুরণ হবে, পাশাপাশি দেশের বাদামের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হবে। 

  যশোরের আলো
  যশোরের আলো
এই বিভাগের আরো খবর