ডায়াবিটিসের রোগীরা গরমে যেসব ফল খাবেন
যশোরের আলো
প্রকাশিত : ১১:৫২ এএম, ২ জুলাই ২০২২ শনিবার

ডায়াবিটিস থাকলে খাওয়া নিয়ে চিন্তার নানা কারণ ঘটে। শরীর সুস্থ রাখতে ফল খাওয়ার কথা বলেই থাকেন সবাই। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভরসাও করতে হয় ফলের উপর। কিন্তু সব ফলের কি একই ধরনের প্রভাব পড়ে শরীরের উপর? এক-একটি ফলের যে এক-এক ধরনের খাদ্যগুণ। ফল খাওয়ার আগে তা-ও জেনে নেয়া জরুরি।
ডায়াবিটিসে যেমন মিষ্টি খেতে নিষেধ করা হয়। যেমন নিষেধাজ্ঞা থাকে বিভিন্ন ধরনের কার্বোহাইড্রেটের উপর, তেমন ফলও খেতে হবে বাছাই করে। কোন ফলের মিষ্টত্বের পিছনে ঠিক কতটা শর্করা আছে, তা জেনে নেয়া দরকার। যাদের ডায়াবিটিসের সমস্যা রয়েছে, অন্তত তাদের তো এ কথা জানতেই হবে।
অনেকেই জানেন আমে শর্করার মাত্রা বেশ কিছুটা বেশি। অন্য বহু ফলের তুলনায় বেশি মিষ্টিও হয় আম। তাই সাধারণত ডায়াবিটিসের রোগীদের বেশি আম খেতে বারণ করে থাকেন চিকিৎসকরা। তবেকোন ফল খাবেন তারা? সে কথাও যে জানতে হবে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক ডায়াবিটিসের রোগীরা গরমে কোন ফল খাবেন সে সম্পর্কে-
অ্যাভোকেডো
অ্যাভোকেডো
একটি পুরো অ্যাভোকেডোতে থাকে মাত্র ১.৩৩ গ্রাম চিনি। ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য এ যেন আদর্শ একটি খাদ্য। স্যালাডে দিন কিংবা স্যান্ডউইচে, যত ইচ্ছে অ্যাভোকেডো খাওয়ায় কোনো বাধা নেই।
পাকা পেঁপে
একটি বড় টুকরো পেঁপেতে ছয় গ্রাম চিনি থাকে। যেখানে একটি পাকা আমে থাকে ৪৫ গ্রাম। ফলে নিশ্চিন্তেই পাকা পেঁপে খেয়ে ফেলা যায় মধ্যাহ্নভোজ কিংবা প্রাতরাশে। উপরে ছড়িয়ে নিতে পারেন একটু বিট লবণ আর লেবুর রসও।
তরমুজ
বড় এক কাপ তরমুজে ১০ গ্রামের কম চিনি থাকে। সাধারণত অতটা তরমুজ কেউই খেতে পারেন না। আধ কাপ তরমুজ গরমকালে খেতেই পারেন।